প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান (১৯২৯-২০১৩)
বাংলাদেশের সদ্য প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের জীবনী নিয়ে দেখুন এই ছবিঘর৷
বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতির মরদেহ
সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফেরার পর সদ্য প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের মরদেহ বিমান থেকে নামিয়ে আনেন সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা৷
প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
বিমানবন্দরেই রাষ্ট্রপতিকে প্রথম দফা শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷
বঙ্গভবনের পথে
এরপর রাষ্ট্রপতির মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় বঙ্গভবনে৷ এসময় পথের পাশে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার মানুষ তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানায়৷
শেষযাত্রা
জাতীয় পতাকা আর ফুল দিয়ে ঢাকা এই গাড়িতেই আছেন বাংলাদেশের সদ্য প্রয়াত রাষ্ট্রপতি৷ শেষবারের মতো তিনি যাচ্ছেন বঙ্গভবনে৷
বিএনপির শ্রদ্ধা
প্রয়াত রাষ্ট্রপতিকে পছন্দ করতেন সব দলের নেতা কর্মীরা৷ তাইতো তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বঙ্গভবনে যান বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া৷ এছাড়া ঢাকা জেলায় ডাকা বৃহস্পতিবারের হরতালও বাতিল করে দলটি৷
শপথ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি
২০০৯ সালে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন জিল্লুর রহমান৷
জনপ্রিয় নেতা
১৯৭৩, ১৯৮৬, ১৯৯৬, ২০০১ এবং ২০০৮-এই পাঁচবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর-ভৈরব আসন থেকে নির্বাচিত হন জিল্লুর রহমান৷ ১৯৭০ সালে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্যও (এমএনএ) ছিলেন তিনি৷
জাতির সংকটকালে ভূমিকা
ছাত্রজীবন থেকেই জিল্লুর রহমান রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন৷ ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ সব কিছুতেই তাঁর ভূমিকা ছিল অসামান্য৷
নিহত সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা
বিডিআর বিদ্রোহে নিহত সেনাদের প্রতি সম্মান জানাতে বনানী কবরস্থানে রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান৷ ছবিটি ২০০৯ সালে তোলা৷
‘আজীবন গণতন্ত্রী’
রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের মৃত্যুর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ডয়চে ভেলেকে বলেন, তিনি ছিলেন একজন আজীবন গণতন্ত্রী মানুষ৷ তাই সবার কাছে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা ছিল৷