1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘আইএস-এর উত্থানের জন্য সিরিয়া ও ইরাক সরকারও দায়ী'

৩০ জানুয়ারি ২০১৫

এবার মিশরে অন্তত ৪০ জনকে হত্যা করেছে আইএস৷ ইসলামি এই জঙ্গি সংগঠনটির হামলায় ইরাকেও নিহত হয়েছে ৬ জন৷ আইএস-এর উত্থান এবং দ্রত বেড়ে ওঠার জন্য সিরিয়া এবং ইরাকের রাষ্ট্রীয় নীতিমালাকেও দায়ী মনে করে এইচআরডাব্লিউ৷

https://p.dw.com/p/1ETJT
Propagandabild IS-Kämpfer ARCHIV
ছবি: picture-alliance/abaca/Yaghobzadeh Rafael

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডাব্লিউ)-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর উত্থানের জন্য সিরিয়া এবং ইরাকের শাসকরাও দায়ী৷ বিশ্বের ৯০টি দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে প্রকাশিত ৬৫৬ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, ইরাক থেকে মার্কিন সৈন্য চলে যাওয়ার পর নূরি আল-মালিকি যেভাবে শিয়াদের মদদ দিয়েছেন, তা সুন্নিদের মধ্যে অসন্তোষ, ক্ষোভ বাড়িয়েছে এবং এর ফলে এমন একটি জঙ্গি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ত্বরাণ্বিত হয়েছে৷ সিরিয়ায় মৌলবাদ, জঙ্গিবাদের উত্থানের জন্য বাশার আল-আসাদের শাসনকে দায়ী মনে করে এইচআরডাব্লিউ৷ নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটি মনে করে, আইএস মাটি ফুঁড়ে হঠাৎ উঠে আসেনি, ইরাক ও সিরিয়ার শাসকদের দমন নীতি এর পেছনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে৷

Nuri al-Maliki Rücktritt
‘আইএস-এর উত্থানের জন্য নূরি আল মালিকিও দায়ী’ছবি: picture-alliance/AP Photo

ইরাক এবং সিরিয়ায় আইএস-এর হামলায় প্রতিদিনই মারা যাচ্ছে সাধারণ মানুষ৷ সামরিক বাহিনীর সদস্যরাও নিহত হচ্ছেন অতর্কিত হামলায়৷ শুক্রবার ইরাকের কিরকুক প্রদেশে আইএস-এর হামলায় এক কুর্দি কমান্ডারসহ মারা গেছেন ৬ জন৷

সবচেয়ে বড় হামলাটি হয়েছে মিশরে৷ বৃহস্পতিবার সিনাই উপত্যকার সামরিক বাহিনীর ঘাঁটি, পুলিশ স্টেশনসহ তিনটি স্থানে ভয়াবহ বোমা হামলা চালানো হয়৷ হামলায় এ পর্যন্ত ৪০ জন নিহত এবং কমপক্ষে ৩৬ জন আহত হয়েছে৷ মিশরের আইএস অনুসারী জঙ্গি সংগঠন আনসার বেইত-আল মাকদিস টুইটারে এ হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে৷ মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাতাহ-আল সিসি বৃহস্পতিবার রাতের এ হামলার সময় ইথিওপিয়া সফর করছিলেন৷ সফর বাতিল করে তিনি দেশে ফিরছেন৷

এসিবি/ডিজি (এপি, এএফপি, রয়টার্স, ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য